2Captcha

2captcha

JOBS PREPARATION

English Literature

  1. Epic Poet- John Milton
  2. Poet of love- John Donne
  3. Rebel poet- Lord Byron
  4. Poet of Beauty- John Keats
  5. The poet of  poets- Edmund Spencer
  6. Bard of Avon- Shakespeare
  7. The Father of English Novel- Henry Fielding
  8. Poet of Nature- William Wordsworth
  9. Mock Heroic Poet- Alexander Pope 
  10. Father of English Poetry- Geoffrey Chaucer 

 বিখ্যাত বাংলা মহাকাব্য

1.মেঘনাদবধ কাব্য - মাইকেল মধুসূদন দত্ত

2.কায়কোবাদ - মহাশ্মশান

3.হামিদ আলী - কাশেমবদ কাব্য

4.হেমচন্দ্র বন্দোপাধ্যায় - বৃত্তসংহার কাব্য

5.আনন্দচন্দ্রমিত্র - হেলেনা কাব্য

6.যোগীন্দ্রনাথ বসু - পৃথ্বিরাজ * শিবজী

7.নবীন চন্দ্র সেন - রৈবতক * প্রভাস * করুক্ষেত্র

8.সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী - স্পেন বিজয় কাব্য


ভৌগলিক উপনাম- 45 টি

1. মসজিদের শহর – ঢাকা |
2.নীল নদের দেশ – মিশর |
3.চির সবুজের দেশ – নাটাল |
4. নিষিদ্ধ নগরী – লাসা |
5. মুক্তার দ্বীপ – বাহরাইন |
6. সমুদ্রের বধু – গ্রেট বিটেন |
7. নিশীথ সূর্য্যের দেশ – নরওয়ে |
8. সাদা হাতির দেশ – থাইল্যান্ড |
9. বাজারের শহর – কায়রো |
10. সূর্যোদয়ের দেশ– জাপান |
11. আগুনের দ্বীপ – আইসল্যান্ড |
12. প্রাচ্যের ডান্ডি – নারায়ণগঞ্জ |
13. বজ্রপাতের দেশ – ভূটান |
14. সোনালী তোরণের
শহর – সানফ্রান্সিসকো |
15. ইউরোপের ককপিট – বেলজিয়াম |
16. স্কাই স্ক্রাপার্সের শহর – নিউইয়র্ক |
17. ব্রিটেনের বাগান – কেন্ট |
(ইংল্যান্ড)
18. ভূ-স্বর্গ – কাশ্মীর |
19. সাদা শহর – বেলগ্রেড |
(যুগোস্লাভিয়া)
20. মুক্তার দেশ – কিউবা |
21. বাতাসের শহর – শিকাগো |
22. হাজার দ্বীপের দেশ – ফিনল্যান্ড |
23.সাত পাহাড়ের শহর – রোম |
24. মরুভুমির দেশ – আফ্রিকা |
25. নীরব শহর – রোম |
26. পবিত্র ভুমি – প্যালেস্টাইন |
27. ভূমিকম্পের দেশ – জাপান |
28. মন্দিরের শহর – বেনারস |
29. দক্ষিণের গ্রেট ব্রিটেন – নিউজিল্যান্ড |
30. প্রাচ্যের গ্রেট ব্রিটেন – জাপান |
31. শ্বেতাঙ্গদের কবরস্থান – গিনিকোস্ট |
32. পান্না দ্বীপ – আয়ারল্যান্ড |
33. নিষিদ্ধ দেশ – তিব্বত |
34. পোপের শহর – রোম |
35. উত্তরের ভেনিস – স্টকহোম |
36. স্বর্ণ নগরী – জোহনেসবার্গ |
37. ল্যান্ড অব মার্বেল – ইটালি |
38. পবিত্র পাহাড় – ফুজিয়ামা (জাপান) |
39. গোলাপি শহর – রাজস্থান (ভারত) |
40. দ্বীপের নগরী – ভেনিস |
41.চীনের দুঃখ – হোয়াংহো নদী |
42. সকাল বেলার শান্তি – কোরিয়া |
43. ইউরোপের রণক্ষেত্র – বেলজিয়াম |
44. চির বসন্তের নগরী – কিটো (দ. আমেরিকা) |
45. আফ্রিকার সিংহ – ইথিওপিয়া |

সাধারন জ্ঞান
১, বাংলাদেশের কোথায় শীতল পানির ঝর্না
আছে?
উ, হিমছড়ি
২, বাংলাদেশের কোথায় গরম পানির ঝর্না
আছে?
উ, সীতাকুন্ড
৩, বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন সংবাদ সংস্থার
নাম কি?
উ, bdnews 24 . com
৪, দেশের দ্বিতীয় মেরিন একাডেমী কোথায়?
উ, পাবনা
৫, বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক নদী কয়টি?
উ, ৫৭ টি
৬, বাংলাদেশ ক্রিকেট ওয়ানডে status লাভ করে
কখন?
উ, ১৯৯৭ সালে
৭, বাংলাদেশের প্রবেশদ্বার বলা হয় কোনটি কে?
উ, চট্টগ্রাম
৮, VAT দিবস কবে?
উ, ১০ জুলাই
৯, বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল কোনটি ?
উ, চলন বিল
১০, বাংলাদেশের সাথে ভারত ও মায়নমারের
সংযোগ রয়েছে কোথায়?
উ, রাঙ্গামাটি
১১। WIPO'র ১৯১ তম সদস্য দেশ -
উ, পূর্ব তিমুর।
১২। পরবর্তী ১২তম বিশ্বকাপ ক্রিকেট অনুষ্ঠিত হবে - 
উ, ইংল্যান্ড(২০১৯)
১৩। সপ্তম T-20 বিশ্বকাপ ক্রিকেট হবে -
 উ, অস্ট্রেলিয়া(২০২০)।
১৪। আন্তর্জাতিক এইডস এর ২২তম সম্মেলন হবে -
 উ, আমস্টারডাম, নেদারল্যান্ডস।
১৫। কমনওয়েলথ গেমস এর ২১তম আসর হবে -
উ,  গোল্ডকোস্ট, অস্ট্রেলিয়া।
১৬। পরবর্তী ২০২২ বিশ্বকাপ ফুটবল হবে - 
উ, কাতার।
১৭। ২০১৮ রাশিয়া বিশ্বকাপ ফুটবলের 'মাসকট' - 
উ, জাবিভাকা।
১৮। বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সেতুর নাম হচ্ছে - 
উ, হংকং-জুহাই-ম্যাকাও ব্রিজ(দৈর্ঘ্য ৫৫কি.মি)
১৯। নবম আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি অনুষ্ঠিত হবে - 
উ, ভারত(২০২১)।
২০। বর্তমানে রেমিট্যান্স প্রাপ্তিতে বাংলাদেশের অবস্থান -
উ,  নবম(১ম দেশ - ভারত)
২১। এবারের ন্যাটো শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে -
উ, ব্রাসেলস, বেলজিয়াম।
২২। ষুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী স্বীকৃতি দেয় -
উ,  ০৬ডিসেম্বর,২০১৭
২৩। ভারতের কংগ্রেস দলের বর্তমান সভাপতি -
উ,  রাহুল গান্ধী।
২৪। ২০১৮ সালের ওয়ার্ল্ড বুক ক্যাপিটাল হচ্ছে -
উ,  এথেন্স, গ্রীস।
২৫। হু(WHO) কর্তৃক সর্বশেষ পোলিওমুক্ত দেশ - 
উ, গ্যাবন।
২৬। বাংলাদেশ পরমাণু ক্লাবে যুক্ত হয়  -
 উ,  ৩২তম দেশ হিসেবে।
১০। WIPO'র বর্তমান সদস্য দেশ -
উ,  ১৯১ টি।
২৭। ইউনেস্কো ঘোষিত বাংলাদেশের ৪র্থ অধরা সংস্কৃতি -
উ, শীতল পাটি বুনন(২০১৭)
২৮। ওআইসি'র ৪৫তম পররাষ্ট্রমন্ত্রী সম্মেলন -
উ, ঢাকা, বাংলাদেশ(২০১৮)
২৯। জি-৭ এর ৪৪তম শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে -উ,
 কুইবেক, কানাডা(৮-৯জুন,২০১৮)
৩০। দশম ব্রিকস(BRICS) সম্মেলন হবে -উ,
 জোহানেসবার্গ, দঃ আফ্রিকা(২০১৮)
৩১। আসিয়ান(ASEAN) এর ৩২ তম সম্মেলন হবে - 
উ,সিঙ্গাপুর(২০১৮)
৩২। জি-২০ এর ১৩তম সম্মেলন হবে -
উ, বুয়েন্স আয়ার্স, আর্জেন্টিনা(৩০ন
ভে.- ০১ডিসে)
৩৩। জাপানের বর্তমান এবং ১২৫ তম সম্রাট আকিহিতো সিংহাসন ত্যাগ করবেন - 
উ, ৩০ এপ্রিল, ২০১৯
৩৪। জাতিসংঘে শান্তিরক্ষী প্রেরণে শীর্ষদেশ -
 উ, ইথিওপিয়া(২য়- বাংলাদেশ)
৩৫। WIPO'র বর্তমান সদস্য দেশ - ১৯১ টি
নবম/দশম শ্রেণীর, " বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়ের পুরো বই থেকে সংগৃহিত সর্বমোট 300টি গুরুত্ত্বপুর্ণ প্রশ্নের নোট থেকে 201টি প্রশ্ন।

১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর |
২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর |  
৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান |  
৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে  |   
৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে  |  
৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর  |  
৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন  |  
৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি  |  
৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান |  
১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি |  
১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন |  
১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে |  
১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন |  
১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে |  
১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা |  
১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি |  
১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি |  
১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ |  
১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর |  
২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ |  
২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে) |  
২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর |  
২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে) |  
২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান |  
২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ |  
২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান |  
২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ |  
২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন |  
২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ |  
৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে |  
৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ |  
৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী |  
৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড |  
৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে |  
৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে|  
৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর |  
৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।
৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে |  
৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি |  
৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি |  
৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে |  
৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে |  
৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয় |  
৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে |  
৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে |  
৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে |  
৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল |  
৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ |  
৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা |  
৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল |  
৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন |  
৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি |  
৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে |  
৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে |  
৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায় |  
৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির |  
৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল |  
৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে |  
৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত |  
৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন |  
৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে |  
৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি |  
৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি |  
৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন |  
৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা |  
৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী |
৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু |  
৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে |  
৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল |  
৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস |  
৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে |  
৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে |  
৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে. |  
৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে |  
৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে |  
৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি |  
৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে |  
৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি |  
৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে |  
৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয় |  
৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।
৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার) |  
৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ |  
৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায় |  
৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা |  
৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে |  
৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি |  
৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর |  
৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে |  
৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে |  
৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি |  
৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু |  
৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন |  
৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত |  
৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি |  
৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার |  
৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের |  
৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি |  
৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার |  
১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর |  
১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে |  
১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি |  
১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার |  
১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত |  
১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০% |  
১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি |  
১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ |  
১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত |  
১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ |  
১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম |  
১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি |  
(২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়) |  
১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮% |  
১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ % |  
১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জন) |  
১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন |  
১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে |  
১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে |  
১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর |  
১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু |  
১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি |  
১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে. |  
১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি |  
১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে. |  
১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬ |  
১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস
১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে. |  
১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস |  
১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে |  
১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট |  
১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক |  
১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে |  
১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.
মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক |  
১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে |  
১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান |  
১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর |  
১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে |  
১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ |  
১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে |  
১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি) |  
১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ |  
১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে |  
১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি |  
১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ |  
১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে |  
১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ |  
১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে |  
১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক) |  
১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান |   
১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয় |  
১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা |  
বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায় |  
১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে |  
১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি |  
১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে |  
১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি
১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা |
১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম |  
১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে |  
আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি |  
১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি
১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী) |  
১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায় |  
১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক |  
১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস |  
১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে |  
১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের
ভাষা আন্দোলন |  
১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে |  
১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO |  
১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর |  
১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি |  
১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন |  
১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন |  
১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী |  
১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল) |  
১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান |  
১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের |  
১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে |  
১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর |  
১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে |  
১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা |  
১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে |  
১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসন
ছিল – ২৩৭ টি |  
১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি |  
১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা |  
১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল) |  
১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন |  
১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে |  
১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ |  
১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালি
অবাঙ্গালি দাঙ্গা।
১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে |  
১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান |  
১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে |  
১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর |  
১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলা
এবং আম্রকানন |  
১৯৩) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আলী।
১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল |  
১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল |  
১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল |  
১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান |  
১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম |  
১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ |  
২০০)  বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর | 
২০১) প্রাণরস হ‌লো - হর‌মোন| 




No comments: